বিশেষ প্রতিনিধি, গিয়াসউদ্দিন আহমেদ রানা
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন চলছে হরদমে মাদক ব্যবসা ধ্বংস হচ্ছে কিশোরদের জীবন ১২ থেকে ১৭ বছরের কিশোরের ভবিষ্যৎ নষ্ট হচ্ছে প্রভাব পড়ছে দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিটি থানার আশে পাশে চলছে জুয়া ও মাদক নেই কোন প্রশাসনের ব্যবস্থ গাজীপুর জেলা বিভিন্ন স্থানে অলি গলি ভরে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা নষ্ট হচ্ছে কিশোরদের জীবন কেউ নেই যেনে থামাবার মাদক ব্যবসা হচ্ছে প্রকাশে এরিয়া গাজীপুর সদর থানার আশে পাশে চলছে মাদক ব্যবসা ধ্বংস হচ্ছে প্রতিটি পরিবার আরো বিভিন্ন স্থানে অলি গলি ভরে যাচ্ছে মাদক বিক্রি কেউ নেই যেনে প্রতিবাদ করার। গাজীপুর বাসন থানার আশে পাশে চলছে মাদক ব্যবসা আরো চলছে জয়দেবপুর থানার আশে পাশে চলছে মাদক ব্যবসা আরো চলছে গাছা থানার আশে পাশে ও বড় বাড়ি গাছা রোড চলছে জুয়া ও মাদক বিক্রি হরদমে ইয়াবার মতো খাড়াব নেশা বোড বাজার দক্ষিণ কলমেশ্বর বাদসা মিয়া স্কুল রোড আম্বিয়া খাতুন স্কুল এর পাশে ইয়াবা মদ গাঁজা বিক্রি হচ্ছে প্রকাশে এদের সাথে জড়িতো গাছা থানার পুলিশের সোর্স মোবারক হোসেন আরো বিভিন্ন এলাকায় । বোড বাজার বাটতলা রোড ব্যাপারি পাড়া চলছে মদ গাঁজা ইয়াবা ব্যবসা করেছেন পুলিশের সোর্স দেলোয়ার হোসেন দেলুর ও তার ছেলে রানা শফিকুল ইসলাম শফি মিয়া ছেলে সোহেল ও আলতাফ, ইন্না, বাবু এর মধ্যে সোহেল ছিনতাই ও মারধরের ঘটনায় জড়িতো বিভিন্ন এলাকার আমাদের গণমাধ্যম কর্মী তথ্য সংগ্রহ করেন এবং সোহেল বাবার সাথে কথা বলেন একপর্যায়ে কাটাকাটি হয় বলেন আপনি যদি এখান থেকে না জান তাহলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে বাধ্য হবে এর সাথে তার ছেলে সোহেল বলেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ও পুলিশের সাথে উঠা বসা করি তাই পুলিশের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই আরো বিভিন্ন স্থানে অলি গলি ভরে যাচ্ছে মাদক বিক্রি বাটতলা রোড আনোয়ারের বাড়ি উওরে জসিমের ছেলে সোহাগ মিয়া ইয়াবা ব্যবসা করে এবং গোপন সূত্রে জানা যায় সেও পুলিশের সোর্স হিসেবে নিজেকে দাবি করেছেন গাছা থানা রোডের দুই ধারে অলি গলিতে চলছে জুয়া খেলা ও মাদক বিক্রি থানা সাথে খরশেদ মিয়া বাড়ি ও আবুলের ছেলে নাঈম ইয়াবা ব্যবসা করেন ও পুলিশের সোর্স সজীব ও তার বোন ও তার বাবা আনোয়ার গাঁজা বিক্রি করেন ও সুন্দর আলীর ছেলে ইয়াবা ব্যবসা করেন ও পুলিশের সোর্স হিসেবে নিজেকে দাবি করতে চান কিন্তু এর বেপারে পুলিশ কি কিছু জানে না । এ ব্যাপারে আমাদের গণমাধ্যম কর্মী গাছা থানার ইনচার্জের সাথে কথা বলে জানতে পারেন সে এ বিষয়ে কিছুই জানেন না ও গাছা থানার কনস্টেবল শাহীন সবই জানেন এর আগে বদলি হয়ে পুবাইল থানায় যান সেখান থেকে আবার গাছা থানায় আসেন মোবারক হোসেন কনস্টেবল শাহিনের সাথে জড়িত আছেন এদের বিচার করার ক্ষমতা কি কারোই নাই তা না হলে দেখা যাবে একদিন এদেশে পবিত্র থানা কে অপবিত্র করে দিবে আমরা আশা করি গাছা থানার ইনচার্জ ও তদন্ত ওসি দুজনেই মিলিত ভাবে কাজ করলে মাদক ও জুয়া নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব তা নাহলে একদিন দেখা যাবে মাদকের সংখ্যা এ দেশে অনেক দেশকে বাঁচান মাদককে না করুন ।আমরা যেন গর্বের সাথে বলতে পারি আমার দেশ আমার অহংকার আমি বাংলাদেশের সন্তান আমি গর্বিত বাংলায় জন্ম নিয়েছি ।।। আবার আসছে